লেখক : রশীদ জামীল
প্রকাশনী : কালান্তর প্রকাশনী
বিষয় : অন্ধকার থেকে আলোতে
আস্তিক-নাস্তিক বিতর্কের আনুষ্ঠানিক শুরুটাও ব্লগকেন্দ্রিক। মাঠ পর্যায়ে এটার ইফেক্ট অনেক দেরিতে পড়লেও এ দ্বন্দ্ব নতুন নয়। ব্লগপাড়ায় এ নিয়ে দেন-দরবার চলে আসছিলো অনেক আগে থেকেই।তখনো শাহবাগ জাগেনি। তখনো হেফাজত মাঠে নামেনি। দুহাজার নয়/দশ-এর কথা। বাংলা ব্লগপাড়া মাঝেমাঝেই উত্তপ্ত হয়ে উঠতো আস্তিক-নাস্তিক দ্বন্দ্বে। কথা হত, তর্ক হত, বিতর্ক হত। তেমনি একটি তুলনামূলক শালীন বিতর্কের কাগুজে প্রকাশনা ‘জ্ঞান বিজ্ঞান অজ্ঞান।প্রসঙ্গত, ব্লগে যারা লেখালেখি করে, তারা হল ব্লগার। সুতরাং লেখক রশীদ জামীলও একজন ব্লগারই ছিলেন। কুরআন এবং বিজ্ঞান নিয়ে তিন পর্বের ধারাবাহিক একটি লেখা ছিল তার। লেখাটিকে কেন্দ্র করে অ্যান্টি ইসলাম ব্লগাররা ঝাঁপিয়ে পড়ল লেখকের উপর। পুরো পাঁচদিন পাঁচরাত ধরে চলতে থাকল এই বিতর্ক। ব্লগপাড়ার সবারই চোখ ছিল এদিকে। জয়-পরাজয়ের ব্যাপার ছিল না; কিন্তু অবচৈতনিক একধরনের প্রতিযোগিতা ছিল। ফলাফল… ‘জ্ঞান বিজ্ঞান অজ্ঞান’।বইটি ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বরে ‘কালান্তর প্রকাশনী’ থেকে প্রথম প্রকাশ হয়েছিল। বিশেষ কারণে বইটির ছাপা এতোদিন বন্ধ ছিল। এদিকে বিভিন্ন মহলের কাছ থেকে বারবার অনুরোধ আসে বইটি বাজারে আনার জন্য। তাই পাঠকদের অনুরোধ বিবেচনায় বইটি পুনরায় প্রকাশ করা হল।? বইটি পড়লে জানতে পারবেন :
অবিশ্বাসীদের প্রশ্নের ধরণ, তাদের জ্ঞানের পরিধি ও টার্গেটকৃত কিছু বিষয়। আরও জানতে পারবেন তাদের প্রশ্নের উত্তরে লেখকের মুন্সিয়ানা জবাব এবং পাল্টা প্রশ্ন ও তার ধরণ ইত্যাদি।? লেখক সম্পর্কে নতুন করে বিস্তারিত পরিচয় করিয়ে দেবার প্রয়োজন মনে করছি না। কিছু বলাটাও দরকার মনে করছি। তিনি ইতোমধ্যে ৩৩ টার মত সফল ও পাঠকপ্রিয় মৌলিক গ্রন্থ রচনা করেছেন। বেশ কিছু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননা এবং পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।