যে জীবন বরকতময় (পেপারব্যক)
লেখক : মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
প্রকাশনী : মাকতাবাতু ইবরাহীম
বিষয় : ইবাদত, আত্মশুদ্ধি ও অনুপ্রেরণা
পৃষ্ঠা : 96, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st published 2020
অনুবাদক- মুফতী রাশেদুল ইসলাম
সম্পাদনা- মুফতী কাজী মঈনুল হক
কাগজ: ৮০ গ্রাম অফওয়েট কালারএকজন মানুষের জন্য জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে বরকত থাকা অতীব জরুরি। বরকতময় জীবন শান্তিময় হয়, সুখ-শান্তিতে ভরপুর থাকে। সে হায়াতে, সময়ে, সম্পদে বরকত পায়। কোন কাজ করলে জীবনের সর্বক্ষেত্রে বরকত পাওয়া যাবে, সে পথের দিশা বাতলিয়ে দেওয়া হয়েছে কুরআন ও হাদীসে। ক্ষণস্থায়ী দুনিয়ার প্রতিটি মুহূর্ত যেন বরকতময় হয়, বরকতশূন্য না হয়, মানব জাতিকে সে বিষয়ে তালিম নেওয়া উচিত। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কিভাবে বরকতময় হয়ে উঠবে সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে বইটিতে। মহান আল্লাহ তায়ালা ঘোষনা করেন- (তারা আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করে) যাতে আল্লাহ তাদের উৎকৃষ্টতর কাজের প্রতিদান দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও অধিক দেন। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা অপরিমিত রুযী দান করেন।(সুরাতুন-নূর : ৩৮)
পক্ষান্তরে বরকতহীন জীবন অশান্তি ও দুঃখে-কষ্টে ভরা থাকে। জীবনের কোনো কাজে বরকত পায় না। অর্থাৎ হায়াতে, সময়ে ও সম্পদে বরকত পায় না। দেখা যায় আল্লাহর দেওয়া হায়াত কখন ফুরিয়ে যায় টেরই পায় না। মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করার পরও উপার্জন বরকতহীন থাকে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে, ‘যারা কাফের, তাদের কর্ম মরুভূমির মরীচিকার মতো, যাকে পিপাসার্ত ব্যক্তি পানি মনে করে। এমনকি সে যখন তার কাছে যায়, তখন কিছুই পায় না এবং পায় সেখানে আল্লাহকে, অতঃপর তার হিসাব চুকিয়ে দেন। আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী।’ (সুরাতুন-নূর : ৩৯)প্রিয় পাঠক! যে কাজ সমূহ করলে বরকতময় জীবনধারণ করা যায় ও জীবনের প্রতিটি অঙ্গনে বরকত পাওয়া যায়। সে সকল কাজের বিরবণ নিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি।