খুতবার (বক্তৃতা) উদ্দেশ্য মানুষকে নসিহত করা, অবহিত করা, উদ্বুদ্ধ করা (Motivation), সতর্ক করা, কল্যাণের দিকে আহবান ও অন্যায় থেকে ফিরিয়ে রাখা। রসুলুল্লাহ (সা) থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত খতিবগণ বড় নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে সেই দায়িত্ব পালন করে আসছেন। যোগ্যতার ঘাটতির কারণে সবাই কাঙক্ষত মান রক্ষা করতে পারেন না। তবে আল্লাহপাকের মেহেরবানি, ঢাকাসহ অধিকাংশ শহর এলাকায় যোগ্য খতিব নিয়োগের চেষ্টা করা হয় এবং মুসল্লিদের দৃষ্টিভঙ্গিরও পরিবর্তন হয়েছে, তারা খুঁজে কোন্ খতিবের আলোচনা কত সুন্দর। ফলে অনেক মসজিদ সময়ের পূর্বেই মুসল্লিতে পূর্ণ হয়ে যায়। খতিব মহোদয়ও তাঁর মুসল্লিদের প্রয়োজন বিবেচনা করে প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। জুমার খুতবা মূলত তাঁদের এক সপ্তাহের অধ্যয়ন ও চিন্তা-ভাবনার ফসল এবং পরবর্তী জুমায় কী আলোচনা করবেন তা অনেক সময় খতিব মহোদয় উপস্থিত মুসল্লিদের বা ফেসবুকে জানিয়ে দেন। প্রযুক্তির ব্যবহারও অনেক বেড়ে গেছে। বক্তৃতা ভিডিও করে অধিক সংখ্যক মানুষকে জানানোর সুযোগও অনেক মসজিদে রয়েছে।
যাঁদের খুতবা দিয়ে বইটি সাজানো হয়েছ...
মাওলানা মুফতি মাহমুদুল হাসান আশরাফী খতিব, কাঁঠালবাগ জামে মসজিদ, মিরপুর-২, ঢাকা।
হাফেজ মাওলানা মুফতি সাইফুল ইসলাম খতিব, মসজিদ উত তাকওয়া সোসাইটি, ধানমন্ডি, ঢাকা।
মুফতি মুহাম্মদ জাকারিয়া খতিব, বাইতুন নুর জামে মসজিদ, বিজয়নগর, ঢাকা।
অধ্যাপক মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানি খতিব, কাঁটাবন জামে মসজিদ, কাঁটাবন, ঢাকা।
মুফতি শাহ্ ওয়ালিউল্লাহ খতিব, সোবহানবাগ জামে মসজিদ, ধানমন্ডি, ঢাকা।
হাফেজ মাওলানা মো. শাহ্ আলম নুর খতিব, রাইনখোলা জামে মসজিদ, মিরপুর-২, ঢাকা।
হাফেজ মাওলানা আহমাদুল্লাহ সাইয়াফ খতিব, মাল্টিপ্ল্যান রেডক্রিসেন্ট সিটি জামে মসজিদ (কুশিয়ারা, পদ্মা ও সুরমা ভবন), মিরপুর-১, ঢাকা।
মাওলানা নুর মোহাম্মদ বিন হানিফ খতিব, কালিশংকরপুর শাহী জামে মসজিদ, কুষ্টিয়া পৌরসভা।