উস্তাদ মুহাম্মাদ হুবলস বলেন, “আমরা রসূল ﷺ- এর সুন্নাহ ছেড়ে দেই; কারণ, আমলটা ‘সুন্নাহ’। অপরদিকে সাহাবিগণ সুন্নাহ আঁকড়ে ধরতেন; কারণ, আমলটা ‘রসূল ﷺ -এর সুন্নাহ’।”
আমরা যখন কাউকে ভালোবাসি, তখন ব্যক্তি সন্তুষ্ট হয় এমন কাজ বেশি বেশি করি। আমরা রসূল ﷺ-কে সর্বাধিক ভালোবাসি। তাই তাঁর সুন্নাহ অনুসরণ করা ভালোবাসার দাবি।
অপরদিকে সুন্নাতের বিপরীত হচ্ছে বিদআত। রসূল ﷺ বলেন “সবচেয়ে খারাপ বিষয় হলো নতুন উদ্ভাবিত বিষয়, প্রতিটি নতুন উদ্ভাবিত বিষয়ই ‘বিদআত’ আর প্রতিটি বিদআত-ই পথভ্রষ্টতা এবং সকল পথভ্রষ্টতা জাহান্নামে যাবে।”(সুনানে নাসাঈ, ১৪৩৫)
আমাদের সমাজে ইসলামের নামে এমন অনেক আমল, হাদীস প্রচলিত আছে, যা আদৌ ইসলাম সমর্থন করে না। বিষয়টি রসূল ﷺ-এর মৃত্যুর পর পরই শুরু হয়েছিল এক শ্রেণির মুনাফিকদের দ্বারা। তাই যুগে যুগে আলিমগণ বিদ’আতকে কঠোর হস্তে দমন করেছেন সুন্নাহ প্রচার দ্বারা।
বিদআতের গৃঢ় অন্ধকার থেকে কীভাবে সুন্নাহকে খুঁজে নিবেন? হাদীসের নামে জালিয়াতি কীভাবে বুঝবেন? আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে রসূল ﷺ – এর প্রকৃত যিকির আযকার কোথায় পাবেন?
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার কুরআন সুন্নাহের আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন; ফিতনার এই যুগে যে বিষয়গুলো আমাদের সবার জানা উচিত।
এহ্ইয়াউস সুনান – সুন্নাহ পুনর্জীবিত করার গুরুত্ব, পদ্ধতি, ফযিলত নিয়ে।
রাহে বেলায়াত – আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের পথ ও রসূল ﷺ -যিকর-ওযীফা।
হাদীসের নামে জালিয়াতি– প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ও ভিত্তিহীন কথা।